সুনানু ইবনে মাজাহ (আরবি: سُنن ابن ماجه‎‎) হাদীস বিষয়ক প্রধান ছয়টি গ্রন্থের বা সিহাহ সিত্তাহ-এর একটি, যা ইমাম ইবনে মাজাহ কর্তৃক সংকলিত।

Author

Editor

Interpreter

Common title

Number of volumes

Persian Title

Publish location

Publication year

Publish number

Publisher

Qr Code

Sect

Scholar

ISBN

Source

Translated

Is this post suggested?

Rate

View

Votes

সুনানু ইবনে মাজাহ খ: ১, ২, ৩

হিজরী চতুর্থ সনের শা'বান মাসের তৃতীয় দিনে হযরত আলী ও হযরত ফাতেমার মহান মর্যাদার অধিকারী এই দ্বিতীয় সন্তান বেলায়েত ও অহী অবতরণের গৃহে জন্ম গ্রহণ করেন।
যখন তাঁর জন্মের সংবাদ ইসলামের সম্মানিত নবী ও রাসূল (সা.)- এর কর্ণগোচর হয় তখন তিনি হযরত আলী ও ফাতেমার গৃহে আগমন করেন। তিনি নবজাতককে তার নিকট আনার জন্যে আসমাকে বলেন। আসমা তাঁকে সাদা কাপড়ে পেচিয়ে রাসূল (সা.)- এর খেদমতে পেশ করলেন। তিনি শিশুর ডান কানে আযান আর বাম কানে ইকামত পাঠ করেন।
তাঁর সৌভাগ্যময় জন্মের প্রথম অথবা সপ্তম দিনে অহী অবতীর্ণকারী হযরত জিবরাঈল (আ.) অবতীর্ণ হয়ে বলেন :
“হে আল্লাহর রাসূল, আল্লাহর সালাম আপনার জন্যে প্রেরিত হোক। আপনি এই নবজাত শিশুর নামকরণ হযরত হারুনের কনিষ্ট পূত্রের ‘শুবাইর’” - যা আরবীতে ‘হোসাইন' অর্থের সমর্থক নামে করুন।” কেননা আলীর মর্যাদা আপনার নিকট হযরত মুসার নিকট হারুনের মর্যাদার ন্যায়, পার্থক্য শুধু এটা যে, আপনি আল্লাহর শেষ নবী।,
এভাবে এই মহিমাময় নাম ‘হোসাইন’ আল্লাহর পক্ষ থেকে হযরত ফাতেমার দ্বিতীয় সন্তানের জন্যে নির্ধারণ করা হলো।
তাঁর জন্মের সপ্তম দিবসে হযরত ফাতেমা (আ.) আকিকা' হিসেবে একটি দুম্বা ইমাম হোসাইনের জন্যে কোরবানী করেন এবং তাঁর নবজাত শিশুর মাথা মুন্ডন করেন আর সেই কর্তিত চুলের সম ওজনের রূপা আল্লাহর পথে দান করেন।

Translated Fields

ইমাম হুসাইন (আ.)

বিষয়বস্তুর বিবেচনায় বইটি খুবই ভালো এবং অধ্যয়নের যোগ্য। এই বইটিতে লেখক সব দিক থেকে বিষয়টির উপর আলোকপাত করার চেষ্টা করেছেন এবং এক্ষেত্রে তিনি কতটা সফল হয়েছেন তা পাঠকের ব্যক্তিগত বিবেচনার উপর নির্ভর করে।এটিকে আপনার অধ্যয়নের অংশ হিসেবে ঘোষণা করতে ভুলবেন না।

বই এবং মানুষের মধ্যে একটি অদ্ভুত এবং বোধগম্য সম্পর্ক আছে। প্রত্যেক বই সবাই পড়তে পারে না। একটি বই অনেক মানুষের জীবনে গভীর ছাপ ফেলে। আপনারও কি এমন হয়েছে? আপনার প্রিয় বই সম্পর্কে আমাদের বলুন. এই বইয়ের লেখক কে? এই বইটিতে তিনি কী লিখেছেন যা আপনাকে অনুপ্রাণিত করেছে? আপনি কি এই লেখকের জীবন সম্পর্কে কিছু জানেন? আপনি কি মনে করেন অন্য লোকেদের এই বইটি পড়া উচিত? কেন? আপনার প্রিয় ইসলামিক বই এবং এর লেখক সম্পর্কে আমাদের কাছে লিখে পাঠান। আপনার প্রিয় ইসলামিক বইটি যে কোনো বিষয়ে হতে পারে।

হযরত ফাতিমা (আ.)

বিচারবুদ্ধির ও কোরআনের দৃষ্টিতে আলামে বারযাখ্

বেলায়াতে ফক্বীহ

সূরাহ্ ফাতেহার তাফসীর

সত্যের আলো

গ্র্যান্ড আয়াতুল্লাহ নাসির মাকারিম শিরাজী, জন্ম ২৫ ফেব্রুয়ারী ১৯২৭ (শিরাজ, ইরান ) একটি ইরানী শিয়া মারজা ' এবং ধর্মীয় নেতা।

জীবনী
তিনি ইরানের শিরাজ শহরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তাঁর ওয়েবসাইট অনুসারে, তাঁর বাবা ছিলেন আলী মোহাম্মদ, তাঁর দাদা ছিলেন মোহাম্মদ করিম, তাঁর পিতামহ ছিলেন মোহাম্মদ বাকের এবং তাঁর পূর্বসূর ছিলেন মোহাম্মদ সাদেক।  তিনি তার স্কুল শেষ করেছেন শিরাজ শহর থেকে।

তিনি আঘ বাবাখান শিরাজী মাদ্রাসায় ১৪ বছর বয়সে আনুষ্ঠানিক ইসলামী পড়াশোনা শুরু করেন। সূচনা পড়াশুনা শেষ করার পরে তিনি আইনশাস্ত্র অধ্যয়ন শুরু করেন (ফিকহ) এবং এর নীতিগুলি (উসুল আল-ফিকহ).

তিনি দ্রুত অগ্রগতি সাধন করেছিলেন এবং প্রায় চার বছরে প্রাথমিক স্তরের এবং মধ্যবর্তী ইসলামী স্টাডির উভয় স্তরের অধ্যয়ন শেষ করেছেন। ঐ সময় তিনি শিরাজের ইসলামী মাদ্রাসায় শিক্ষকতাও করেন।

১৮ বছর বয়সে, তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে ধর্মতাত্ত্বিক সেমিনারে প্রবেশ করেন ক্বুম শহরে, এবং পরবর্তী পাঁচ বছর ধরে সেই সময়ের কিছু শীর্ষস্থানীয় ইসলামী শিক্ষকের ধর্মীয় সমাবেশ এবং ক্লাসে উপস্থিত ছিলেন যেমন আয়াতুল্লাহ মুহাম্মদ হুসেন বুরুজারদী, এবং আয়াতুল্লাহ সাইয়েদ কাজিম শরীয়তমাদারি।

নাজাফে
১৯৫০ সালে, তিনি সেমিনারে পাড়ি জমান নাজাফ, ইরাক । এখানে তিনি আয়াতুল্লাহর মতো শিক্ষকদের ক্লাসে অংশ নিতে সক্ষম হন মুহসিন আল-হাকিম, আয়াতুল্লাহ আবুল-কাসিম খুঈ এবং আয়াতুল্লাহ আবদুল হাদী অ্যাশ-শিরাজী।

২৪ বছর বয়সে, তিনি সম্পূর্ণ অনুমোদিত হন ইজতিহাদ নাজাফের দুজন প্রবীণ পন্ডিতের দ্বারা। আয়াতুল্লাহ মুহসিন আল-হাকিম তাঁর প্রশংসা করার জন্য একটি সংক্ষিপ্ত ও বিস্তৃত চিঠিও লিখেছিলেন।

হেতু নাজাফ শহরে তাঁর কাছে বেঁচে থাকা এবং পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার কোনো উপায় ছিল না, সেই কারণে ১৯৫১ সালে, তিনি ফিরে আসেন ক্বুম শহরে।

ইরানে ফিরে আসার পরে, আয়াতুল্লাহ নাসির মাকেরিম শিরাজী মধ্যবর্তী এবং উচ্চতর স্তরের পড়াশোনা শুরু করেছিলেন উসুল আল-ফিকহ এবং ফিকহ নিয়ে । এছাড়াও তিনি আয়াতুল্লাহ শরীয়তমাদারীর পাশেই ইরানে প্রকাশিত প্রথম ইসলামী ম্যাগাজিনের সম্পাদকীয় বোর্ডের সদস্য ছিলেন।

তিনি তাঁর ফিলসফি-নামহা প্রবন্ধের জন্য ইরান রয়েল একাডেমি অফ ফিলোসফি'র পুরস্কার পেয়েছেন।

নির্বাচিত গ্রন্থপঞ্জি
তাঁর কয়েকটি প্রকাশনা অন্তর্ভুক্ত:

কুরআনের বাণী
আমাদের বিশ্বাস
খুমস বাইত আল মালের স্বাধীনতার তহবিল
সংক্ষেপে কুরআনের অনুবাদ ও ভাষ্য
গ্রেস অফ এথিক্সের অধীনে জীবন
মাহদী সর্বজনীন সরকার
ইসলামিক আইন
যৌবনের যৌন সমস্যা
শিয়া উত্তর
কিফায়াতুল উসুল বইটির ভাষ্য (১৮ বছর বয়সে)
সত্যের প্রকাশ ‌
কুরআনের ভাষ্য (তাফসির নমুনাহ )
কুরআনের বাণী
আনোয়ার আল-ফুকাহাহ
আল-কাওয়াইদুল ফিকহিয়্যাহ
আজাদরীর সীমাবদ্ধতা
তারা আপনাকে জিজ্ঞাসা করবে
আহলে বাইত (ক) থেকে ৫০ টি জীবন পাঠ

Born

Death

আয়াতুল্লাহ আল উযমা নাসির মাকারিম সিরাজী

আয়াতুল্লাহ আল উযমা নাসির মাকারিম সিরাজী

Born:

আয়াতুল্লাহ আল উযমা নাসির মাকারিম সিরাজী

Author Books