বিষয়বস্তুর বিবেচনায় বইটি খুবই ভালো এবং অধ্যয়নের যোগ্য। এই বইটিতে লেখক সব দিক থেকে বিষয়টির উপর আলোকপাত করার চেষ্টা করেছেন এবং এক্ষেত্রে তিনি কতটা সফল হয়েছেন তা পাঠকের ব্যক্তিগত বিবেচনার উপর নির্ভর করে।এটিকে আপনার অধ্যয়নের অংশ হিসেবে ঘোষণা করতে ভুলবেন না।

বই এবং মানুষের মধ্যে একটি অদ্ভুত এবং বোধগম্য সম্পর্ক আছে। প্রত্যেক বই সবাই পড়তে পারে না। একটি বই অনেক মানুষের জীবনে গভীর ছাপ ফেলে। আপনারও কি এমন হয়েছে? আপনার প্রিয় বই সম্পর্কে আমাদের বলুন. এই বইয়ের লেখক কে? এই বইটিতে তিনি কী লিখেছেন যা আপনাকে অনুপ্রাণিত করেছে? আপনি কি এই লেখকের জীবন সম্পর্কে কিছু জানেন? আপনি কি মনে করেন অন্য লোকেদের এই বইটি পড়া উচিত? কেন? আপনার প্রিয় ইসলামিক বই এবং এর লেখক সম্পর্কে আমাদের কাছে লিখে পাঠান। আপনার প্রিয় ইসলামিক বইটি যে কোনো বিষয়ে হতে পারে।

Author

Editor

Interpreter

Common title

Number of volumes

Persian Title

Publish location

Publication year

Publish number

Publisher

Qr Code

Sect

Scholar

ISBN

Source

Translated

Custom Canonical

Is this post suggested?

Rate

Indexing

SEO Title

View

Votes

কে ইমাম মাহদী(আঃ)?

সৈয়দ সদর আল-দ্বীন মুসাভি সদর (১২৯৯-১৩৭৩ হিজরী) ছিলেন একজন আইনবিদ, শিয়া অনুকরণের কর্তৃপক্ষ এবং ১৪ শতকের হিজরীতে হাওজা-ইল-মিয়া ক্বুম এর অন্যতম শিক্ষক। সৈয়দ সদর আল-দীন সদর

তিনি কাজমাইন এবং নাজাফে অধ্যয়ন করেছেন এবং তার পিতা সৈয়দ ইসমাইল সদর, আখুন্দ খোরাসানি, সৈয়দ মোহাম্মাদ কাজিম ইয়াজদি, মিরজাই নাইনি এবং হাজ শেখ আবদুল করিম হায়েরীর কাছ থেকে শিক্ষাগতভাবে উপকৃত হন। তিনি আয়াতুল্লাহ হায়েরী ইয়াজদির নির্বাহক ছিলেন এবং তার মৃত্যুর পর, তারা সৈয়দ মোহাম্মাদ হোজ্জাত কোহ কামরি এবং সৈয়দ মোহাম্মাদ তাকি খানসারির সাথে ডোমেনের দায়িত্ব নেন এবং তারা আয়াতুল্লাহ বোরুজারদীর কাছে নেতৃত্ব হস্তান্তর না করা পর্যন্ত এটি সংরক্ষণ করার চেষ্টা করেছিলেন। তিনি শেখ আবদুল করিম হায়েরীর পরে শিয়া তাকলিদ কর্তৃপক্ষের একজন ছিলেন। তিনি সৈয়দ রেজা সদর এবং ইমাম মূসা সদরের পিতা। আয়াতুল্লাহ সদর বিভিন্ন বিষয়ে অনেক লেখা রেখে গেছেন।

মরহুম আয়াতুল্লাহ সদর অসংখ্য রচনা ও সংকলন রেখে গেছেন যার মধ্যে রয়েছে আইনশাস্ত্র, নীতি, ইতিহাস, সাহিত্য, ধর্মতত্ত্ব, বিশ্বাস, হাদিস এবং নীতিশাস্ত্র।

১. আল-মাহদী ফী আহওয়ালা আল-হুজ্জাহ আল-মুনতাজার(আঃ), আহলে সুন্নতদের গ্রন্থ থেকে তার অস্তিত্বের প্রমাণ।

২. খুলাসাতুল ফুসূল ফি ইলমিল উসুল, এবং এটি শেখ মোহাম্মদ হোসেন এসফাহানীর অধ্যায়ের সারাংশ, যা দুটি অংশে রয়েছে, যার দ্বিতীয় অংশটি ১৩৬৩ সালে প্রকাশিত হয়েছিল।

৩. আল-হুক্বুক্ব, একটি সূক্ষ্ম গ্রন্থ যা বহুবার প্রকাশিত হয়েছে। এটি প্রথম ১৩২৯ সালে যেমন আল-যারীয়াহ-তে প্রবর্তিত হয়েছে।

৪. আল-তারিখ আল-ইসলামী একটি সংক্ষিপ্ত ইতিহাস যা ১৩৩০ সালে দুটি খণ্ডে প্রকাশিত হয়েছিল।

৫. হাশিয়া আল-উরওয়াতুল উসক্বা।

৬. হাশিয়া ওসিলাতুন নাজাত লিল ইসফাহানী।

৭.রিসালাতু ফিল আমরে বিল মা'রূফ ওয়ান নাহী আনিল মুনকার।

৮. রিসালাতু ফিত তাক্বাইয়াহ।

৯. রিসালাতু ফি হুকমে গ্বাসালাতিল মাই।

১০. রিসালাতু ফিল হজ।

১১. রিসালাতু ফিন নিকাহ।

১২. রিসালাতু ফি হুক্বুক্বিল মার’আতি।

১৩. মানজুমাতু ফিল হজ।

১৪. মানজুমাতু ফিস সৌম।

১৫. হাশিয়াতু কিফায়াতুল উসুল।

১৬. রিসালাতু ফি উসুলিদ দ্বীন।

১৭. রিসালাতু ফি ইসবাতি আদামি তাহরিফিল ক্বুর'আন।

১৮. রিসালাতু ফি রাদ্দি শুবহাতিল ওয়াহাবীয়াতি।

১৯. লেওয়াও মুহাম্মাদিন(সঃ) ফি আখবারিল আম্মাতি ওয়াল খাস্সাতি।

২০। মদীনাতুল ইলমি ফি আখবারি আহলিল বাইতি।

২১. দিওয়ান শে’র

Born

Death

সাইয়্যে সাদরুদ্দীন আল সাদর

সাইয়্যে সাদরুদ্দীন আল সাদর

Born:

Death:

সাইয়্যে সাদরুদ্দীন আল সাদর

Author Books